মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশের বিমান ক্ষাতের ব্যবসার ভাটা শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে।
বিভিন্ন দেশের আরোপিত নিয়মনীতির কারণে ফ্লাইট স্থগিত ও বাতিল হয়ে যায়।
উড়োজাহাজ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা করা হোক বা না হোক, এর পেছনে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় রয়েছে মোটা অঙ্কের।
এর ওপর লিজে আনা উড়োজাহাজের ভাড়া পরিশোধ, সিভিল এভিয়েশনের অ্যারোনটিক্যাল ও নন-অ্যারোনটিক্যাল চার্জ, কর্মীদের বেতন, অফিস ভাড়াসহ বিভিন্ন ব্যয় টানতে গিয়ে তছনছ বাংলাদেশের বিমান খাত।
লোকসানে ধুঁকতে থাকা বাংলাদেশের বেসরকারি এয়ারলাইন্স রিজেন্ট এয়ারওয়েজ করোনার কারনে মার্চের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে ফ্লাইট অপারেশনসহ সব কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়।
ওই সময় তিন মাস পর অর্থাৎ জুনে ফেরার কথা বলেছিল রিজেন্ট এয়ারওয়েজ।
পরে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় তারা।
বছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় ২০০ কোটি টাকার লোকসান গুনেছে প্রতিষ্ঠানটি।
সূত্রঃ জাগোনিউজ২৪.কম