বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি খুবই শ্লথ।
আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়া এবং সোমালিয়ার চাইতেও খারাপ অবস্থা বাংলাদেশের।
জনপ্রিয় ওয়েবসাইট স্পিডটেস্ট-এর গ্লোবাল ইনডেক্সের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত সূচকে এমন তথ্য পাওয়া যায়।
শুধু ইন্টারনেটের ধীরগতি নয়, এর মূল্যও বাংলাদেশে বেশি।
আর এরমাঝেই আগামীকাল নতুন স্পেকট্রাম বরাদ্দের জন্য নিলাম আয়োজন করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা কথা বলতে রাজি না হলেও মন্ত্রণালয় থেকে বলা হচ্ছে, যে পরিমাণ ইন্টারনেট গ্রাহক রয়েছে তার চাইতে স্পেকট্রাম বা তরঙ্গের পরিমাণ কম থাকায় ইন্টারনেটের গতি কম হচ্ছে।
এজন্য সরকার এখন ব্রডব্যান্ডকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
ইন্টারনেটের গতি নিয়ে ঢাকার শনির আখড়ায় বসবাস করা খায়রুল ইসলাম রিপন বলেন, ‘আমি ফোরজি ব্যবহার করি। তবে ইন্টারনেটের গতি খুবই কম।
এজন্য ইউটিউব চালাতে গেলে বাফারিং হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি আসে অনেক দেরিতে।’
শুধু আফ্রিকার ওই দুই দেশ নয়, মোবাইল ইন্টারনেটের গতির দিক দিয়ে ভারত কিংবা পাকিস্তানের থেকে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ।
দক্ষিণ এশিয়ায় শুধু বাংলাদেশের চাইতে কম গতির ইন্টারনেট রয়েছে আফগানিস্তানে।