প্রবাসীদের মাধ্যমে দেশে দ্রুত ছড়িয়েছে করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট। যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশ থেকে আসা যাত্রীদের সঠিকভাবে কোয়ারেন্টাইনে রাখতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।
যার পরিপ্রেক্ষিতে করোনার যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলিয়ান ভ্যারিয়েন্ট এখন রাজধানীসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেছেন, করোনা ভাইরাসের নতুন এই ধরন আগের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি গতিতে ছড়ায়।
ফলে এটি অনেক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
ভাইরাসটি নিজ দেশে যাতে না ঢোকে, সেই চেষ্টাতেই এখন ব্যস্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
অথচ বাংলাদেশে তেমন কোনো তৎপরতা পরিলক্ষিত হয়নি।
অনেক বিদেশফেরত যাত্রী ওপর মহলের তদ্বিরে কোয়ারেন্টাইনে না থেকে বিমানবন্দর থেকে বাসায় গেছেন।
বাসায়ও কোয়ারেন্টাইনে না থেকে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
যার খেসারত এখন দিতে হচ্ছে। আর করোনা থেকে রক্ষা পাওয়ার একমাত্র উপায় হলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।
সেটিও অনেকে মেনে চলছেন না। লকডাউন দেওয়া হয়েছে তাও মানা হচ্ছে না। মনে রাখতে হবে, করোনার প্রতিরোধক ওষুধ এখনো তৈরি হয়নি।
এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বে উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তাই নিজে, পরিবার ও সমাজকে রক্ষা করতে হলে সবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
বিদেশফেরতদের দুই সপ্তাহ বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে রাখতে হবে।