মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট থেকে শনিবার (৮ মে) দুপুর ১২টা ৪৩ মিনিটের দিকে প্রায় ৩ হাজার যাত্রী ও সাতটি অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ছেড়ে গেছে ফেলি শাহ পরান।
এর আগে দুপুর ১২টা ২৩ মিনিটের সময় ফেরি এনায়েতপুরী শিমুলিয়া ঘাট থেকে প্রায় ৪ হাজার যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যায়।
সকাল ৯টা ৫ মিনিটের দিকে ফেরি কুঞ্চলতা প্রায় ৪ হাজার যাত্রী নিয়ে মাদারীপুরের বাংলাবাজার ঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
তিনটি ফেরিতে প্রায় ১১ হাজার যাত্রী পার হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে ঘাটে তেমন যাত্রী নেই।
ঘাটে অপেক্ষমাণ যাত্রীরা ফেরি এনায়েতপুরী ছেড়ে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফেরিতে উঠার জন্য শিমুলিয়া ৩ নং ঘাটে ধাক্কাধাক্কি করে ভিড় জমাতে থাকে। ফেরির গেট খোলার আগেই গেটের পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে লাফিয়ে উঠতে থাকে যাত্রীরা।
এ ছাড়া গেট দিয়ে ধাক্কাধাক্কি করে না উঠতে পেরে অনেকে পানি দিয়ে হেঁটে একে অন্যের সহযোগিতায় ফেরিতে ওঠে। ফেরিটিতে প্রায় ৫ হাজার যাত্রী পার হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে দুপুর ১২.৪৩ মিনিটের দিকে ছেড়ে যায় ফেরি শাহ পরান। এ ফেরিতে ৭টি অ্যাম্বুলেন্স পারাপার হয়। তবে ওই সময় যাত্রীর চাপ অনেকটা কম থাকায় যাত্রীদের স্বাভাবিকভাবে হেঁটে ফেরিতে উঠতে দেখা গেছে।
শিমুলিয়া ঘাটে ৪/৫ শ পণ্যবাহী ট্রাক ও ক্যাভার্ড ভ্যান রয়েছে। তিনটি ফেরি ছেড়ে যাওয়ায় যাত্রীর চাপ অনেকটাই কমেছে।