করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চলমান সর্বাত্মক লকডাউন আগেরগুলোর তুলনায় কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা হবে- এমন বার্তা আগেই দিয়েছিল সরকার।
আগের লকডাউনে গার্মেন্টসসহ কিছু কারখানা খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হলেও এবার তা বন্ধ রাখা হয়েছে।
তারপরও রাজধানীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় লুকিয়ে চলছে কিছু কিছু কারখানা।
একদিকে স্বল্পসংখ্যক কর্মী দিয়ে লুকিয়ে কার্যক্রম চালাচ্ছে কিছু কারখানা অপরদিকে সারাদেশে কারখানা খুলে দিতে তৎপরতা অব্যাহত রেখেছেন সংশ্লিষ্টরা।
মালিকরা সবাই এ ব্যাপারে একাট্টা। তারা বলছেন, অর্থনীতিকে উজ্জীবিত রাখার স্বার্থে সরকার যদি গার্মেন্টসহ অন্যান্য কারখানাগুলো খুলে দেয় তাহলে আমরাও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সেগুলো চালিয়ে নেওয়ার নিশ্চয়তা দিতে পারি।