যুদ্ধাপরাধী জামায়াত ধর্মের নামে অধর্মের কাজে লিপ্ত। তারাই ধর্মকে বিতর্কিত ও ধর্মের পবিত্রতা নষ্ট করছে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ধর্মের দোহাই দিয়ে গণহত্যা চালিয়েছিল, মা-বোনদের উপর পাশবিক নির্যাতন করেছিল।
জামায়াত ৭১ সালেও ছিল রাজাকার, এখনও রাজাকার। শুক্রবার বিকালে কুষ্টিয়ায় মোহিনী মোহন বিদ্যাপীঠের নবনির্মিত চারতলা একাডেমিক ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া সদর আসনের এমপি মাহবুবউল আলম হানিফ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, “যুগ যুগ ধরে এদেশে চমৎকার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্য বিরাজমান।
ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সবার উৎসব ভাগাভাগি করে থাকি।
ধর্মের দুটি দিক হচ্ছে শাস্ত্রীয় ও সামাজিক। ধর্মের দোহাই দিয়ে সমাজে সহিংসতা করা হচ্ছে।
পবিত্র কোরআন শরীফ অনুযায়ী যদি দোজখ-বেহেশতের বিচারের মাপকাঠিতে নির্ধারিত তাহলে আমি হলফ করে বলতে পারি ধর্মের পবিত্রতা নষ্টকারী হিসাবে দোজখের আগুনে নিপতিত হওয়া ছাড়া জামায়াতের কোন গত্যন্তর হবে না। চিহ্নিত রাজাকারদের কঠোরভাবে প্রতিহত করতে হবে। যুদ্ধাপরাধী ও পাকিস্থানপন্থিদের রাজনীতি বরদাস্ত করা হবে না।”