কাজল-কালো বর্ণের বিশাল দেহ। উচ্চতা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি।
বুকের বেড় ৭ ফুট ৮ ইঞ্চি।
ডাগর ডাগর চোখ। শক্তিশালী আর তেজোদ্দীপ্ত।
চলন আর আচার-আচরণ রাজার মতোই। তাই আদর করে নাম রাখা হয়েছে ‘ভাটির রাজা’।
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে সবার দৃষ্টি কাড়ছে বিশালাকৃতির ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়টি।
প্রায় ১২০০ কেজি (৩০ মণ) ওজনের রাজাকে বিক্রি করতে দাম হাঁকা হচ্ছে ১২ লাখ টাকা।
ভাটির প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার কাজলা গ্রামে সৌখিন খামারি মতিউর রহমানের খামারে প্রাকৃতিক খাবার আর পরম মমতায় বেড়ে উঠছে ‘ভাটির রাজা’।
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে কদর বেড়েছে রাজার।
এরই মধ্যে রাজাকে দেখতে খামার মালিক মতিউর রহমানের বাড়িতে ভিড় করছেন অসখ্য মানুষ।
মতিউর রহমানের খামারে আরাম-আয়েশে যেন রাজার হালেই দিন কাটছে তার।
ফ্রিজিয়ান জাতের এ ষাঁড়টিকে দৈনিক ১৫ থেকে ১৬ কেজি দানাদার খাবার ও সবুজ ঘাস ছাড়াও সময় করে দিতে হয় অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার। প্রাকৃতিক খাবারই প্রিয় রাজার কাছে। হাওরে এর আগে এত বড় ষাড় কেউ দেখেননি বলে জানান।