পদ্মা সেতু শুধু দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলায় যাতায়াত সুবিধাই দেবে না, জাতীয় অর্থনীতিতেও অবদান রাখবে।
স্বপ্নের এ সেতু ঘিরে অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইকোনমিক জোন), পর্যটন, ইকোপার্কের পরিকল্পনা হচ্ছে।
তৈরি হচ্ছে হিমায়িত মৎস্য ও পাটশিল্পের নতুন সম্ভাবনা।
পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আসার অপেক্ষায়।
পদ্মা সেতুর কারণে দেশে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও সহজ হবে।
গর্ব আর অহংকারের এ সেতু বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার ঐতিহাসিক মাইলফলক।
এই সেতু যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর, মোংলা ও পায়রা বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থা আরও সহজ করবে। শিল্পদ্যোক্তাদের কাছে গুরুত্ব বাড়াবে এ বন্দরগুলোর। এতে রপ্তানি বাণিজ্য হবে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী।
পদ্মার বুকে নির্মিত স্বপ্নের সেতু জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে ১ দশমিক ২৩ শতাংশ অবদান রাখবে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জিডিপি বাড়বে ২ দশমিক ৩ শতাংশ।