সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধির রেকর্ড

সমুদ্রের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকবে এবং বশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব স্পষ্টভাবেই পরিবেশে প্রভাব ফেলতে শুরু করবে।

 

গার্ডিয়ান বলছে, জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো এবং বন উজাড় করার ফলে বায়ুমন্ডলে ক্রমাগত গ্রিনহাউস গ্যাস যুক্ত হয়ে হয়ে তাপমাত্রা বেড়েছে। আর অতিরিক্ত তাপের ৯০ শতাংশ শোষণ করে সমুদ্রের এমন দশা হয়েছে।

 

তবে আশঙ্কার বিষয় হলো, সমুদ্রে উপরিভাগের তাপমাত্রা ক্রমেই নিচের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। ইউএস ন্যাশনাল সেন্টার ফর অ্যাটমোস্ফেরিক রিসার্চের বিজ্ঞানী ড. কেভিন ট্রেনবার্থ বলেছেন, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় প্রশান্ত মহাসাগরের উপরিভাগের তাপ ১০০ মিটারেরও বেশি নিচে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ধরনের পরিস্থিতি সমুদ্রস্রোতকে প্রভাবিত করবে এবং ভূমির আবহাওয়া পরিবর্তনে নেতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

ড. অ্যালেক্স সেনগুপ্তের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ১৯৮০ সালের পর থেকে সমুদ্রপৃষ্ঠে তাপমাত্রা মোটামুটি একই রেখায় ছিল। কিন্তু লা নিনা পরিস্থিতি চলার পরও গত তিন বছরে দক্ষিণ ভারত মহাসাগর, দক্ষিণ আটলান্টিক, উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডের চারপাশে, অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব এবং মধ্য আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চলসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক এলাকার তাপমাত্রা রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। একই সঙ্গে এতগুলো এলাকার তাপমাত্রা চরমভাবাপন্ন হয়ে ওঠাকেও জলবায়ুর জন্য নেতিবাচক বলে মনে করছেন তিনি।

 

শুধু সমুদ্রস্রোত এবং ভূপৃষ্ঠের আবহাওয়াই নয়, সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে প্রভাবিত হচ্ছে সমুদ্রের পরিবেশেও। সামুদ্রিক বন্যপ্রাণীর ওপরও বিধ্বংসী প্রভাব ফেলতে পারে এ পরিস্থিতি। সমুদ্রের খাদ্যশৃঙ্খল ভেঙে ফেলার পাশাপাশি ধ্বংস করে দিতে পারে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় প্রবাল প্রাচীরগুলোকেও।

 

এ পরিস্থিতিকে মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ই বলছেন বিজ্ঞানীরা। মোনাশ ইউনিভার্সিটির জলবায়ু বিজ্ঞানী প্রফেসর ডায়েটমার ডোমেনগেট বলছেন, সমুদ্রে অনেক বেশি পরিষ্কার হয়ে দেখা দিচ্ছে মানবসৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণতার সংকেত। শিগগিরই আমরা একটি চরমভাবাপন্ন জলবায়ুর মধ্যে পড়তে যাচ্ছি। আমাদের গবেষণা অচিরেই একটি এল নিনো অবস্থার পূর্বাভাস দিচ্ছে। এমনটা ঘটলে আমরা শুধু সমুদ্রেই নয়, এ বছরের শেষদিকে ভূমিতেও তাপমাত্রার নতুন নতুন রেকর্ড দেখতে পাব।

সমুদ্রের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকবে এবং বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব স্পষ্টভাবেই পরিবেশে প্রভাব ফেলতে শুরু করবে।

গার্ডিয়ান বলছে, জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো এবং বন উজাড় করার ফলে বায়ুমন্ডলে ক্রমাগত গ্রিনহাউস গ্যাস যুক্ত হয়ে হয়ে তাপমাত্রা বেড়েছে। আর অতিরিক্ত তাপের ৯০ শতাংশ শোষণ করে সমুদ্রের এমন দশা হয়েছে।

 

তবে আশঙ্কার বিষয় হলো, সমুদ্রে উপরিভাগের তাপমাত্রা ক্রমেই নিচের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। ইউএস ন্যাশনাল সেন্টার ফর অ্যাটমোস্ফেরিক রিসার্চের বিজ্ঞানী ড. কেভিন ট্রেনবার্থ বলেছেন, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় প্রশান্ত মহাসাগরের উপরিভাগের তাপ ১০০ মিটারেরও বেশি নিচে ছড়িয়ে পড়েছে।এ ধরনের পরিস্থিতি সমুদ্রস্রোতকে প্রভাবিত করবে এবং ভূমির আবহাওয়া পরিবর্তনে নেতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

ড. অ্যালেক্স সেনগুপ্তের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ১৯৮০ সালের পর থেকে সমুদ্রপৃষ্ঠে তাপমাত্রা মোটামুটি একই রেখায় ছিল। কিন্তু লা নিনা পরিস্থিতি চলার পরও গত তিন বছরে দক্ষিণ ভারত মহাসাগর, দক্ষিণ আটলান্টিক, উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডের চারপাশে, অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব এবং মধ্য আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চলসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক এলাকার তাপমাত্রা রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। একই সঙ্গে এতগুলো এলাকার তাপমাত্রা চরমভাবাপন্ন হয়ে ওঠাকেও জলবায়ুর জন্য নেতিবাচক বলে মনে করছেন তিনি।

 

শুধু সমুদ্রস্রোত এবং ভূপৃষ্ঠের আবহাওয়াই নয়, সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে প্রভাবিত হচ্ছে সমুদ্রের পরিবেশেও। সামুদ্রিক বন্যপ্রাণীর ওপরও বিধ্বংসী প্রভাব ফেলতে পারে এ পরিস্থিতি। সমুদ্রের খাদ্যশৃঙ্খল ভেঙে ফেলার পাশাপাশি ধ্বংস করে দিতে পারে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় প্রবাল প্রাচীরগুলোকেও।

 

এ পরিস্থিতিকে মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ই বলছেন বিজ্ঞানীরা। মোনাশ ইউনিভার্সিটির জলবায়ু বিজ্ঞানী প্রফেসর ডায়েটমার ডোমেনগেট বলছেন, সমুদ্রে অনেক বেশি পরিষ্কার হয়ে দেখা দিচ্ছে মানবসৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণতার সংকেত। শিগগিরই আমরা একটি চরমভাবাপন্ন জলবায়ুর মধ্যে পড়তে যাচ্ছি। আমাদের গবেষণা অচিরেই একটি এল নিনো অবস্থার পূর্বাভাস দিচ্ছে।এমনটা ঘটলে আমরা শুধু সমুদ্রেই নয়, এ বছরের শেষদিকে ভূমিতেও তাপমাত্রার নতুন নতুন রেকর্ড দেখতে পাব।

 

আরও খবর
আপনার কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published.