গত বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে “অযাচিত বিধিনিষেধ” নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দেশটি।
স্থানীয় সময় শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে পাকিস্তানি গণমাধ্যম ট্রিবিউন।
বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের সাথে তারা একমত যে, পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে বাক স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণভাবে সমবেত হবার অধিকার অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে ব্যাহত করা হয়েছে।
বিবৃতিতে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার গণমাধ্যম কর্মীদের উপর আক্রমণসহ নির্বাচনে সহিংসতা, মানবাধিকার ও মৌলিক অধিকারের উপর বিধিনিষেধ, ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগের উপর বিধিনিষেধের নিন্দা জানান।
এছাড়া নির্বাচনে হস্তক্ষেপ বা জালিয়াতির অভিযোগ সার্বিক ভাবে তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানান তিনি।
মিলার বলেন, ‘’আমরা প্রত্যাশা করছি, পাকিস্তানের জনগণের মতামত সম্বলিত পূর্ণ ফলাফল সময়মত প্রকাশ করা হবে।‘
তবে পরবর্তী সরকার যারাই গঠন করবে তাদের সাথে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এ বিষয়ে বিবৃতিতে মিলার বলেন, ‘বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে পাকিস্তানের অর্থনীতিকে উন্নত করার লক্ষ্যে আমাদের অংশিদারিত্ত আরও জোরদার করা হবে।’ মিলার বিবৃতিতে বলেন।