কয়েকদিন আগে প্রবল বৃষ্টিতে যখন দুবাই এয়ারপোর্ট বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, তখন এমিরেটসের এই সিইওর নেতৃত্বে পুরো টিম দক্ষতা, দেশপ্রেম ও পেশাদারিত্বের সাথে পুরো পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে।
এসময় অপেক্ষমান যাত্রীদের জন্য ১২ হাজার হোটেল রুম বুকিং করা হয় এবং বিভিন্ন এয়ারপোর্টে এমিরেটসের যাত্রীদের মধ্যে আড়াই লাখ খাবারের প্যাকেট ও কুপন দেওয়া হয়।
কয়েকদিনের লন্ডভন্ড অবস্থা দ্রুততার সাথে সামাল দিয়ে আবারও দুবাই এয়ারপোর্ট স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেছে ২০ এপ্রিল থেকে।
এমন একজন দক্ষ সিইও ও টিম যদি বিমান বাংলাদেশের হতো, তবে চেহারা বদলে যেত আমাদের দেশের।