নিউ ইয়র্কের রাজধানী আলবেনিতে উদযাপন করা হয়েছে বাংলাদেশ ডে। একই সঙ্গে স্টেট সিনেট ও অ্যাসেস্বলিতে পালন করা হয় বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস। গত মঙ্গলবার আলবেনির ক্যাপিটাল হিলে সিনেটের অধিবেশন চলাকালে স্টেট সিনেটর রুবিন ডিয়াজ ‘বাংলাদেশ ডে’তে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের প্রস্তাব করলে উপস্থিত সিনেটরদের সর্ব সম্মতিক্রমে তা পাস হয়। বাংলাদেশ ডে পালনের প্রধান উদ্যেক্তা সিনেটর রুবিন ডিয়াজসহ নিউ ইয়র্কের নির্বাচিত সিনেটররা মুক্তিযুদ্ধ শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
এর আগে নিউ ইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলিতে বাংলাদেশ ডে উদযাপন করা হয়। অ্যাসেম্বলিম্যান লুইস সেপুলভিদা স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় অ্যাসেম্বলি হলে অধিবেশন শুরু হলে বাংলাদেশ ডে পালনের ঘোষণা দেন। তাঁকে সহযোগিতা করেন অ্যাসেম্বলিম্যান মার্কো ক্রেসপো এবং রোক্সান পারসেইন। এ সময় অধিবেশন কক্ষে জনপ্রতিনিধিদের আসনে চার বাংলাদেশি শিশুকে বসিয়ে সেপুলিভিদা বলেন, “এরাই একদিন আমেরিকান জনগণকে নেতৃত্ব দেবে।” পরে আমন্ত্রিত শতাধিক প্রবাসী বাংলাদেশিকে অ্যাসেম্বলির কার্যক্রম সম্পর্কে ব্রিফিং করা হয় এবং পুরো ক্যাপিটাল হিল ভবন ঘুরিয়ে দেখানো হয়।
স্টেট সিনেট ও অ্যাসেম্বলির আমন্ত্রনে নিউইয়র্কের রাজধানী আলবেনির ক্যাপিটাল হিলে যারা উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন: বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্রঙ্কস’র সভাপতি মাহবুবুল আলম, আমেরিকান ইমিগ্রেশন আইনজীবী ও বাংলাদেশ কালচারাল সোসাইটি অব নর্থ আমেরিকার সভাপতি নাসরিন আহমেদ, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি জন উদ্দিন, সহসভাপতি আব্দুল মুসাব্বির, বাংলাদেশি কমিউনিটি অ্যাকটিভিস্ট রিয়াজ উদ্দিন কামরান, জুডিশিয়াল ডেলিগেট ইমরান শাহ রন, স্টেট আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি জামাল হোসেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু প্রমুখ।