জোবায়ের আহম্মেদ অভি: ভোট দেওয়ার উচ্ছ্বাস শুধু সাধারণ জনগণের মধ্যেই নয়, বিনোদন জগতের মানুষেরাও এ নিয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত। নতুন নতুন ভোটার হওয়া তরুণ শিল্পীরা জানিয়েছেন প্রথম ভোট দেওয়ার উত্তেজনার কথা। আদর্শ নাগরিকের মতো তাঁরা নির্বাচন করবেন নগরপিতাকে। সেই গুরুদায়িত্ব পাওয়া প্রথম ভোটারদের অনুভূতি জানতে কথা হলো তাঁদের সঙ্গে
মুমতাহিনা টয়া
খুবই আনন্দিত আমি। প্রথমবার প্রার্থী নির্বাচনের সুযোগ পাচ্ছি। খানিকটা চিন্তায়ও আছি। পছন্দের প্রার্থী জিতবেন কি না, এ নিয়ে।
তমা মির্জা
প্রথমবার নাগরিক অধিকার আদায় করতে পারছি। সকালবেলাই ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেব। আশা করছি, যাঁকে নির্বাচিত করব, তিনি তাঁর সততার জায়গায় ঠিক থেকে আমাদের প্রত্যাশাগুলো পূরণ করবেন।
শবনম ফারিয়া
ভোটার হওয়ার পরই মনে হয়েছে, আমি বড় হয়ে গেছি! এখন আমি নিজের পছন্দমতো কাউকে বাছাই করতে পারব। আমার ভোটটা তাঁকেই দেব, যিনি আমার এলাকা শান্তিনগরে একটু বৃষ্টিতেই পানি জমে যাওয়ার ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবেন।
শিপন
ভোট দেওয়া আমার কাছে উত্সবের মতো মনে হয়। সেই উত্সবের আমিও একটা অংশ এখন। নতুন মেয়রদের জন্য একটা কথা বলার আছে আমার, তাঁরা যেন কোনো দলের বা গোষ্ঠীর মেয়র না হন। তাঁরা হবেন ঢাকাবাসীর মেয়র, আমাদের মেয়র। সেই আশা নিয়েই আজ ভোট দিতে যাব।
সাবিলা নূর
আমি তো ভোটারই নই। তবে বয়স ১৮ পার হলেও এখনো ভোটার হতে পারিনি। ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে অবশ্যই আমি তাঁকেই ভোট দিতাম, যিনি আমাদের জন্য একটা দূষণমুক্ত ঢাকা গড়বেন।
সালমান মুক্তাদির
ভোটার হওয়ার পর মনে হয়েছে নতুন করে এ শহরের নাগরিক হলাম। ভোট দেওয়ার মাধ্যমে নিজের নাগরিকত্বকে বজায় রাখব।