এদিকে জেদ্দায় বর্তমানে যে জিএসএ অপারেটরটি কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে গত ১০ বছরে ১০০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে জানাগেছে জেদ্দাতে ওই কোম্পানীর অসংখ্য এয়ারলাইন্সের জিএসএ হিসাবে কাজ করছে। একারণে প্রায়‘শ তারা বিমানের পরিবর্তে অন্য এয়ালাইন্সকে যাত্রী বিক্রি করে দিতো। এতে অধিকাংশ সময় বিমানের ফ্লাইটগুলো খালি আসতো বাংলাদেশে। এ বিষয়ে স্থানীয় যাত্রীরা ওই জিএসএ‘র বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালেও মাসিক মোটা অংকের মাসোহারা পাওয়ার কারণে বিমান ম্যানেজমেন্ট তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি। এ প্রসঙ্গে বিমান পরিচালনা পর্যদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল জামাল উদ্দিন আহমেদ জানান, আগে বছরের পর বছর বিমানের জিএসএ অপারেটরদেরকে চুক্তি শেষে শুধু নবায়ন করা হতো। কোন টেন্ডার আহবান করতো না। তিনি বলেন, তার নির্দেশনার পর এখন যে জিএসএ‘র মেয়াদ শেষ হবে সেখানে নতুন করে টেন্ডার অঅহবান করা হবে। তার মতে এতে বিমান বড় অংকের লাভবান হবে। এদিকে লন্ডনের কার্গো জিএসএ নিয়োগ নিয়েও বড় ধরনের অনিয়ম-দুনীতির অভিযোগ উঠেছে। এখানেও একটি সিন্ডিকেট প্রতিমাসে মোটা অংকের মাসোহারা নিয়ে একটি বিদেশী এজেন্সিকে বিমানের জিএসএ হিসাবে নিয়োগ দিয়ে আসছে। এবারও ওই এজেন্সিকে নিয়োগ দেয়া সংক্রান্ত সব পরিকল্পনা চুড়ান্ত করে ফেলেছে। লন্ডনের স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, বাংলাদেশের একটি প্রতিষ্ঠিত এজেন্সির কাছ থেকে কার্গো পন্য নিয়ে ওই বিদেশী এজেন্সি তাদের মুল ব্যবসা চালাচ্ছে। কিন্তু তারা বিমানের ওই সিন্ডিকেটকে মাসোহারা দিতে রাজী না হওয়ায় তারা শত চেষ্টা করেও বিমানের জিএসএস হিসাবে নিয়োগ পাচ্ছে না।
এদিকে জেদ্দায় বর্তমানে যে জিএসএ অপারেটরটি কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে গত ১০ বছরে ১০০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে জানাগেছে জেদ্দাতে ওই কোম্পানীর অসংখ্য এয়ারলাইন্সের জিএসএ হিসাবে কাজ করছে। একারণে প্রায়‘শ তারা বিমানের পরিবর্তে অন্য এয়ালাইন্সকে যাত্রী বিক্রি করে দিতো। এতে অধিকাংশ সময় বিমানের ফ্লাইটগুলো খালি আসতো বাংলাদেশে। এ বিষয়ে স্থানীয় যাত্রীরা ওই জিএসএ‘র বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালেও মাসিক মোটা অংকের মাসোহারা পাওয়ার কারণে বিমান ম্যানেজমেন্ট তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি। এ প্রসঙ্গে বিমান পরিচালনা পর্যদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল জামাল উদ্দিন আহমেদ জানান, আগে বছরের পর বছর বিমানের জিএসএ অপারেটরদেরকে চুক্তি শেষে শুধু নবায়ন করা হতো। কোন টেন্ডার আহবান করতো না। তিনি বলেন, তার নির্দেশনার পর এখন যে জিএসএ‘র মেয়াদ শেষ হবে সেখানে নতুন করে টেন্ডার অঅহবান করা হবে। তার মতে এতে বিমান বড় অংকের লাভবান হবে। এদিকে লন্ডনের কার্গো জিএসএ নিয়োগ নিয়েও বড় ধরনের অনিয়ম-দুনীতির অভিযোগ উঠেছে। এখানেও একটি সিন্ডিকেট প্রতিমাসে মোটা অংকের মাসোহারা নিয়ে একটি বিদেশী এজেন্সিকে বিমানের জিএসএ হিসাবে নিয়োগ দিয়ে আসছে। এবারও ওই এজেন্সিকে নিয়োগ দেয়া সংক্রান্ত সব পরিকল্পনা চুড়ান্ত করে ফেলেছে। লন্ডনের স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, বাংলাদেশের একটি প্রতিষ্ঠিত এজেন্সির কাছ থেকে কার্গো পন্য নিয়ে ওই বিদেশী এজেন্সি তাদের মুল ব্যবসা চালাচ্ছে। কিন্তু তারা বিমানের ওই সিন্ডিকেটকে মাসোহারা দিতে রাজী না হওয়ায় তারা শত চেষ্টা করেও বিমানের জিএসএস হিসাবে নিয়োগ পাচ্ছে না।