করোনাভাইরাসে আক্রান্তের ঝুঁকির মধ্যেই সংক্রামণ ঝুঁকি ঠেকানোর প্রস্তুতি না নিয়ে, কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত অমানবিক বলেছেন শ্রমিক সংগঠনগুলো।
বন্ধ গার্মেন্টস খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে অদায়িত্বশীল, অমানবিক ও পুরো দেশের জন্য বড় হুমকি হিসেবে সমালোচনা করছে শ্রমিক সংগঠনগুলো। এসব সংগঠনের নেতারা বলছেন, যেখান সংক্রমণ এড়াতে সামাজিক ছুটি চলছে সেখানে এ ধরনের সিদ্ধান্ত কারও জন্যই স্বস্তির নয়। এমনকি গার্মেন্টস শ্রমিকের কাজের যে ধরন ও পরিবেশ তাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুরক্ষার ব্যবস্থা করা অসম্ভব বলেও মন্তব্য তাদের। এদিকে কারখানাগুলো খুলে দেওয়ায় মালিকদের সমালোচনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে ঝড়। তাদের প্রশ্ন, ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার সিদ্ধান্ত হওয়ার পরে সাধারণ ছুটি শেষ না হতেই গার্মেন্ট খুলে দেওয়ার ঘোষণা কেন?
দেশজুড়ে সামাজিক সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে শনিবার (৪ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ সম্মেলনে এমন কথা বলার পর এই অবরুদ্ধ অবস্থার মধ্যেই পোশাক কারখানাগুলোর ছুটি শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। কিছু কিছু কারখানার ছুটি আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হলেও অধিকাংশ কারখানা খুলছে আগামীকাল রবিবার।