করোনাভাইরাসের জেরে ভারতের বন্ধ একাধিক বিমানসংস্থার ফ্লাইট। চলমান পরিস্থিতি কাটিয়ে কবে আকাশে উড়ার অনুমতি দেবে তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
বিমান সংস্থার সিইও টনি ফার্নান্ডিজ একটি সাক্ষাৎকরে সেইরকম মত প্রকাশ করেছেন।
ইতিমধ্যেই যাত্রী সংখ্যা দেখে চিন্তিত এয়ার এশিয়া কর্তৃপক্ষ।
করোনাভাইরাস পরবর্তীতে কোন অবস্থায় লভ্যাংশ উঠবে সেই ভেবেই একপ্রকার এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে।
এয়ার এশিয়ার মত কম খরচের বিমানসংস্থা ভারত থেকে ব্যবসা গুটিয়ে নিলে শিল্পের প্রচুর ক্ষতি হবে।
যদিও ভারতে এই সংস্থা হাত ধরেছিল টাটা গোষ্ঠীর সাথে।
টাটার তরফে এবিষয়ে কোনো মতামত না পাওয়া গেলেও এই ঘটনা যে সত্যিই হতে চলেছে তা নিশ্চিত করেছেন শিল্পমহলের একাংশ।
করোনাভাইরাসের কারণে এমনিতেই প্রায় চারমাস উড়ান বন্ধ থাকায় প্রচুর ক্ষতির মুখে একাধিক এয়ারলাইন্স সংস্থা।
ক্ষতির অঙ্ক কিছুটা সামাল দিতে কোপ পড়েছে একাধিক কেবিন ক্রু এবং পাইলটের ওপর।
একপ্রকার বাধ্য হয়েই কিছু সংখ্যক কর্মীদের ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে এয়ারলাইন্সগুলো।