সিএনএনের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের কাছে করোনা মহামারীর মধ্যে ভ্রমণ নিয়ে কী ধরনের সতর্কতা বা বিধি মেনে চলা উচিত তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়।
গাড়ি কিংবা বিমানে ভ্রমণে বর্তমানে কী ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত?
এ প্রশ্নের জবাবে ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের সংক্রামক রোগবিষয়ক ডেপুটি ডিরেক্টর ডা. জে সি বাটলার বলেন,
বিমানবন্দর ও সিকিউরিটি লাইন মানুষকে কাছাকাছি নিয়ে আসে। ভিড় জমে যাওয়া ফ্লাইটে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলাটা বেশ কঠিন।
তাই কাশি বা কফ ঢাকতে অতি অবশ্যই মুখে মাস্ক পরতে হবে। এছাড়া বারবার হাত ধুতে হবে।
অন্যদিকে ব্যক্তিগত গাড়িতে ভ্রমণের সময়েও কেউ বাইরের মানুষের সংস্পর্শে আসতে পারেন—খাবার কেনার সময়,
গাড়ির জ্বালানি নিতে বা পাবলিক টয়লেট ব্যবহারের সময়। তাই ভ্রমণে জীবাণুমুক্ত থাকাটা জরুরি।
তাই অ্যালকোহল থেকে তৈরি স্যানিটাইজার, ফেস মাক্স ব্যবহার করতে হবে।
দূরে থাকা পরিবারের কাছে গেলে কি তাদের সঙ্গে একত্রে সময় কাটানো যাবে?
আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং একজন অ্যালার্জি বিশেষজ্ঞ ডা. সুজান বেইলি বলেন,
দূরে পরিবারের কাছে যেতে বিমান ভ্রমণ করতে হতে পারে। এক্ষেত্রে অনেক মানুষের সংস্পর্শে আসতে হবে।
তাই পরিবারের কাছে গিয়ে অবশ্যই সেলফ কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। এ সময় অবশ্যই পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।