ভারতের অরুণাচলের নতুন নতুন জায়গায় বসতি স্থাপন করছে চীন।
উড়িয়েছে পতাকাও।
রাজ্যটিকে কখনোই নয়াদিল্লির বলে স্বীকার করে না বেইজিং।
যার জেরে সেখানে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা অব্যাহত রেখেছে দেশটি।
এমনকি তারা ভুটান সীমান্তেও বসতি স্থাপন করে যাচ্ছে।
এসব নিয়ে নিয়ে রীতিমতো চাপে আছে নরেন্দ্র মোদি প্রশাসন।
নিরবতার জন্য বিরোধীদল কংগ্রেসও একহাত নিয়েছে বিজেপিকে।
চীনকে মোকাবিলায় লাদাখ ও অরুণাচল সীমান্তে রাশিয়ার তৈরি আধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘এস-ফোর হান্ড্রেড’ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করতে যাচ্ছে ভারত।
চলতি বছর জানুয়ারিতে স্যাটেলাইট চিত্রে অরুণাচলে ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে একটি চীনা গ্রাম দেখা যায়, যা নিয়ে শুরু হয় রীতিমতো হইচই।
সেই স্যাটেলাইট চিত্রের সত্যতায় সায় দেয় পেন্টাগনও।
এরপরেই সীমান্তে চীনের বেআইনি কার্যকলাপের তীব্র বিরোধিতা করে ভারত।
সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে আবার সেই অরুণাচলেই চীনা বসতির ছবি ধরা পড়ল স্যাটেলাইট ছবিতে।
প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ছয় থেকে সাত কিলোমিটার ভেতরে এই বসতি গড়ে উঠেছে।
গত জানুয়ারিতে যে জায়গায় চীনা গ্রামের ছবি ধরা পড়ে, সেই গ্রাম থেকে বর্তমান গ্রামটি ৯৩ কিলোমিটার পূর্বে।