নির্বাচন শেষে পর্যটনকেন্দ্র গুলোতে পর্যটকদের আনাগোনা শুরু।
কাপ্তাই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যর লীলা ভূমি হাতছানি দিয়ে পাহাড়, নদী, লেক, আর চির সবুজের পাখ, পাখালি ভ্রমণ পিয়াসুদের ডাকছে। একাদশ সংসদ নির্বাচন শেষ সকল ব্যস্ততা আর নির্বাচনের ফলে অনেক পর্যটক ভ্রমনে আসার ইচ্ছা থাকলেও আসতে পাড়েনি। তাই কাপ্তাই পর্যটক স্পটগুলো নিজ দায়িত্ব বিভিন্ন রঙে সাজিয়ে রেখেছে।
নির্বাচনে পূর্বে সব স্পটগুলো পর্যটনের ভাটা পড়লেও বর্তমানে অনেকই ভ্রমণ পিয়াসুরা ইতি মধ্যে আসতে শুরু করেছে। পর্যটন কেন্দ্রের কয়েকজন জানান,অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার পর্যটকদের জন্য অনেক বাড়তি সুযোগ সুবিধা রাখা হয়েছে। তার মধ্যে থাকা, খাওয়া, নৌ ভ্রমণ, রাত-যাপন, শিশুদের বিনোদন অনেক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
পর্যটন কেন্দ্রগুলোর চার পাশগুলোতে রয়েছে বন, লেক, নদী সু-বিশাল পাহাড়। পাহাড়ের ওপর উপজাতীয় লোকদের মাচ্যাঙ যে খানে তারা বসবাস করে। বনের মধ্যে হাটতে হাটতে দেখা যাবে হাতি, বানর, বিভিন্ন পাখ পাখালীসহ বিচিত্র ধরনের জীবযন্ত্র দেখা মিলবে।
এছাড়া দেখা মিলবে কর্নফুলী পেপার মিলস, পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বৌদ্ব বিহার, সেনা, নৌ, বিজিবি ও পাবলিকের তৈরিকৃত বিভিন্ন পযর্টনকেন্দ্র। কাপ্তাই বনশ্রী পর্যটন কেন্দ্র ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী রুবায়েত আকতার আহমেদ জানান,আমরা সকল ভ্রমণ পিয়াসুদের জন্য এবার কায়াক ভ্রমণ, রাত যাপন খানাসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ব্যবস্থতা রাখা হয়েছে।
চটগ্রাম থেকে কাপ্তাইয়ে বেড়াতে আসা ছানিয়া আক্তার ও কামরুল হাসান সৌরভ বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলো এবং কাপ্তাইয়ের মনরোম প্রাকৃতিক সৌন্দয্য দেখে মনমুগ্ধ। মন্তব্য করে বলেন, আমাদের বাংলাদেশ তথা পার্বত্যঞ্চল কাপ্তাই যে এত সুন্দার আমি আর কখনও দেখিনি। মন চায় এখানে সরা জিবনের মত থেকে যাই।