বাংলাদেশে দুধের বার্ষিক চাহিদা ১৫২ লাখ মেট্রিক টন হলেও উৎপাদন হচ্ছে ১০৭ লাখ মেট্রিক টন।
ফলে এখনো সবার চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদন ও সরবরাহের ব্যর্থতার নেপথ্যে গো-খাদ্যের সঙ্কট, উৎপাদিত দুধ সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণসহ নানান সঙ্কটের কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
তবে সব সঙ্কট কাটিয়ে আগামী ৫ বছরের মধ্যে দুধের চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
এর আওতাধীন বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান।
আর ৮-৯ বছরের মধ্যে দেশের চাহিদা মিটিয়ে দুগ্ধজাতীয় পণ্য বিদেশে রফতানির পরিকল্পনাও করছে সরকার।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুধ পাওয়ার পর সেটি যেন নষ্ট না হয়, সেজন্য বৈজ্ঞানিক উপায়ে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাত করে বড় কোম্পানিগুলো।
কিন্তু খামারি পর্যায়ে এ বিষয়ে ধারণা কম থাকায় এবং ব্যবস্থাপনা না থাকায় যথাযথভাবে এই দুধ সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
মেশিনারিজের অভাবে অনেক সময় এই দুধ পৌঁছায় না কোম্পানিগুলোর কাছেও।