আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে বিমান ভ্রমণে যাত্রী প্রতি ৭ কেজি জরুরি ব্যবহৃত কাপড় বহন করতে পারবেন। বেশিরভাগ যাত্রীরা হাতে অতিরিক্ত মাল নিয়ে আসে যেটা বিমানের আইনের লঙ্ঘন এবং আকাশে যাতায়াতে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা হতে পারে।
বাংলাদেশ বিমানের ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আব্বাসিয়া স্কাইটাচ ট্রাভেলসহ বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির টিকেটিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় কুয়েতে বাংলাদেশ বিমানের কান্টি ম্যানেজার আবু বক্কর সিদ্দিকী একথা বলেন।
তিনি বলেন, বিমানের যত আইন করা হয়, সব আইন যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে করা হয়। ইকোনমি এবং প্রিমিয়াম ইকোনমির যাত্রীর সঙ্গে থাকা ব্যাগে সর্বাধিক ওজন ৭ কেজি এবং বিজনেস ক্লাসের যাত্রীদের জন্য তা হবে ১০ কেজি। যাত্রীরা অনেক সময় বেশি দাম দিয়ে এয়ারপোর্টের ভেতরে দোকান থেকে টেক্স ফ্রি অতিরিক্ত মাল ক্রয় করেন। যেটা বিমানের টিকেটের নিয়মের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। সিভিল এভিয়েশন থেকে যাত্রীবেসে তদন্ত করা হয়। যদি তদন্তে কোনো ধরনের অনিয়ম ধরা পড়ে, তাহলে শাস্তির মুখোমুখি হয়।
কুয়েতের লাইসেন্সপ্রাপ্ত বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির কর্মকর্তা ও টিকেটিং অফিসারদের সঙ্গে সৌজন্য করেন আবু বক্কর সিদ্দিকী। এসময় বিমানের পক্ষ থেকে নতুন বছরের ডায়েরি, ক্যালেন্ডারসহ উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।
স্কাইটাচ ট্রাভেল ও ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হোসনে মোবারক, বদুর ট্রাভেলসের ম্যানেজার মোহাম্মদ সেলিম হাওলাদার, টিকেটিং কর্মকর্তা নাজির আহমেদ, সাদেক রিপন,রোমান, মুসা, ঈসমাঈল, মিলন, রাহাত খান, সোহাগ প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।