দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিলকে ঠিক ‘ব্রাজিলের’ মত মনে হলো না।
একক আধিপত্য বিস্তার করে খেলেছে পেরু।
বরং পুরো দ্বিতীয়ার্ধে পেরুর আক্রমণ ঠেকাতেই ব্যস্ত ছিলো ব্রাজিলের রক্ষণভাগ।
গোলরক্ষক এডারসন দৃঢ়তা দেখাতে না পারলে হয়তো বিদায়ই নিতে হতো ব্রাজিলকে।
আসলে দুর্ভাগ্য পেরুরই। একের পর এক আক্রমণ আর গোলে শট নিয়েও বল জড়াতে পারলো না ব্রাজিলের জালে।
উল্টো প্রথমার্ধে করা একমাত্র গোল দিয়েই পেরুকে বিদায় করে টানা দ্বিতীয়বারের মত কোপা আমেরিকার ফাইনালে পৌঁছে গেলো স্বাগতিক ব্রাজিল।
সেই পাকুয়েতার গোলেই জয় নিশ্চিত হলো সেলেসাওদের।
কোয়ার্টার ফাইনালে চিলির বিপক্ষে যখন গোল পাচ্ছিল না ব্রাজিল, তখন এই লুকাস পাকুয়েতাই মাঠে নেমে গোল করে জেতালেন দলকে।