জমে উঠেছে সিলেটের হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীদের ব্যবসা

বিজয় দিবস ও শুক্র-শনিবার টানা তিনদিনের ছুটি পেয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সিলেটে ঘুরতে এসেছেন বিপুলসংখ্যক পর্যটক। করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে সিলেটের হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীরা মন্দা সময় কাটালেও এবার হোটেলে তারা পর্যটকদের রুম দিতে পারছেন না। নামিদামি বেশিরভাগ হোটেল-মোটেলই আগে থেকে বুক হয়ে গেছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকরা আসতে শুরু করেন। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বন্ধু-বান্ধব, পরিবার পরিজন নিয়ে বুধবার রাত থেকেই প্রকৃতিকন্যা খ্যাত সিলেটে ঘুরতে এসেছেন অনেকে।

শুক্রবার হজরত শাহজালাল (রহ.), হজরত শাহপরাণ (রহ.) ও গাজী বুরহান উদ্দিনের মাজারে অন্যদিনের তুলনায় মুসল্লি ও পর্যটক ছিলেন অনেক বেশি।
অধিকাংশ পর্যটক জুমার নামাজ আদায়ের জন্য দুপুর ১২টা থেকে এই তিন ওলির মাজার জামে মসজিদগুলোতে অবস্থান নেন।

 

মাজার ছাড়াও সিলেটের পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছানাকান্দি, সাদাপাথর, মায়াবি ঝর্ণা, রাতারগুল, টিলাগড় ইকোপার্ক, লাক্কাতুরা চা-বাগানে পর্যটকটদের ভিড় ছিলো লক্ষণীয়।

বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে সিলেটে ঘুরতে আসা খুলনার সরকারি চাকরিজীবী জাহিদ আহমদ জানান, তিনদিনের ছুটি একসঙ্গে পাওয়ায় আমরা ১০ বন্ধু বৃহস্পতিবার ভোরে সিলেটে এসেছি।
নগরের দরগাহ গেট এলাকার একটি হোটেলে ফ্রেশ হয়ে বেলা ১১টায় জাফলং ও মায়াবি ঝর্ণা এবং সারি নদীতে যাব।

 

আরও খবর
আপনার কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published.