সপ্তাহ তিনেক আগেও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে দুইয়ে ছিলেন সাকিব আল হাসান। শীর্ষে থাকা আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবী এশিয়া কাপে ব্যর্থ হওয়ায় এক নম্বরে উঠে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
ফিরে পাওয়া সিংহাসনে বেশিদিন টিকতে পারলেন না সাকিব আল হাসান। দুই সপ্তাহের মধ্যে হারালেন টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান। সংযুক্ত আরব আমিরাতে না খেলা বাংলাদেশ অধিনায়ককে টপকে আবারও চূড়ায় জায়গা করে নিলেন মোহাম্মদ নবি।
ছেলেদের র্যাঙ্কিংয়ের সাপ্তাহিক হালনাগাদ বুধবার প্রকাশ করে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থা। এক ধাপ নিচে নেমে অলরাউন্ডারদের তালিকায় সাকিব এখন আছেন দুই নম্বরে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রায় এক বছর পর শীর্ষস্থানে ফিরেছিলেন সাকিব। তার রেটিং পয়েন্ট ছিল ২৪৮। আমিরাতের বিপক্ষে না খেলে ৫ পয়েন্ট হারান তিনি। এতে এক নম্বরে উঠে এলেন আফগানিস্তান অধিনায়ক নবি (২৪৬)।
আমিরাতে ভালো করে ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে উঠে এসেছেন আফিফ হোসেন। ১১ ধাপ এগিয়ে বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান আছেন ৪০তম স্থানে।
প্রথম ম্যাচে ক্যারিয়ার সেরা অপরাজিত ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন আফিফ। দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি, করেন কেবল ১৮ রান। দুই ম্যাচেই স্বাগতিকদের হারায় বাংলাদেশ।
ব্যাটসম্যানদের তালিকায়ও অবনতি হয়েছে সাকিবের। ৩ ধাপ পিছিয়ে আছেন যৌথভাবে ৭৫তম স্থানে। আপাতত এই সংস্করণে দলের বাইরে থাকা মাহমুদউল্লাহ ৪ ধাপ পিছিয়ে আছেন ৪২ নম্বরে। চোট কাটিয়ে দলে ফেরা লিটন দাস এক ধাপ পিছিয়ে ৫৬তম স্থানে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৬৯ রানের ইনিংস খেলে দুই ধাপ এগিয়ে দুই নম্বরে ভারতের সূর্যকুমার যাদব। তিনে থাকা বাবর আজমের সঙ্গে তার রেটিং পয়েন্টের ব্যবধান স্রেফ ২। সূর্যকুমারের ৮০১ পয়েন্ট, বাবরের ৭৯৯।
৭৯২ পয়েন্ট নিয়ে চারে এইডেন মারক্রাম। পাঁচে থাকা অ্যারন ফিঞ্চের পয়েন্ট ৭০৭। আগের মতোই শীর্ষে আছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। পাকিস্তানের এই কিপার ব্যাটসম্যানের রেটিং পয়েন্ট ৮৬১।
এক ধাপ করে এগিয়েছেন ভারতের রোহিত শর্মা (১৩তম) ও বিরাট কোহলি (১৫তম)। ভারতের বিপক্ষে ভালো পারফরম্যান্সে উন্নতি হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথু ওয়েড, ক্যামেরন গ্রিন ও টিম ডেভিডের।
ইংল্যান্ডের হ্যারি ব্রুকের অগ্রগতি ১১৮ ধাপ। ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে তিনি জায়গা করে নিয়েছেন ২৯তম স্থানে।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে শেখ মেহেদি হাসান। এক ধাপ পিছিয়ে ১৫ নম্বরে আছেন তিনি। এই তালিকায়ও অবনতি সাকিবের। ২ ধাপ নিচে নেমে যৌথভাবে ২০তম স্থানে তিনি।
ছেলেদের র্যাঙ্কিংয়ের সাপ্তাহিক হালনাগাদ বুধবার প্রকাশ করে বিশ্ব ক্রিকেটের াসর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থা। এক ধাপ নিচে নেমে অলরাউন্ডারদের তালিকায় সাকিব এখন আছেন দুই নম্বরে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রায় এক বছর পর শীর্ষস্থানে ফিরেছিলেন সাকিব। তার রেটিং পয়েন্ট ছিল ২৪৮। আমিরাতের বিপক্ষে না খেলে ৫ পয়েন্ট হারান তিনি। এতে এক নম্বরে উঠে এলেন আফগানিস্তান অধিনায়ক নবি (২৪৬)।
আমিরাতে ভালো করে ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে উঠে এসেছেন আফিফ হোসেন। ১১ ধাপ এগিয়ে বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান আছেন ৪০তম স্থানে।
প্রথম ম্যাচে ক্যারিয়ার সেরা অপরাজিত ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন আফিফ। দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি, করেন কেবল ১৮ রান। দুই ম্যাচেই স্বাগতিকদের হারায় বাংলাদেশ।
ব্যাটসম্যানদের তালিকায়ও অবনতি হয়েছে সাকিবের। ৩ ধাপ পিছিয়ে আছেন যৌথভাবে ৭৫তম স্থানে। আপাতত এই সংস্করণে দলের বাইরে থাকা মাহমুদউল্লাহ ৪ ধাপ পিছিয়ে আছেন ৪২ নম্বরে। চোট কাটিয়ে দলে ফেরা লিটন দাস এক ধাপ পিছিয়ে ৫৬তম স্থানে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৬৯ রানের ইনিংস খেলে দুই ধাপ এগিয়ে দুই নম্বরে ভারতের সূর্যকুমার যাদব। তিনে থাকা বাবর আজমের সঙ্গে তার রেটিং পয়েন্টের ব্যবধান স্রেফ ২। সূর্যকুমারের ৮০১ পয়েন্ট, বাবরের ৭৯৯।
৭৯২ পয়েন্ট নিয়ে চারে এইডেন মারক্রাম। পাঁচে থাকা অ্যারন ফিঞ্চের পয়েন্ট ৭০৭। আগের মতোই শীর্ষে আছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। পাকিস্তানের এই কিপার ব্যাটসম্যানের রেটিং পয়েন্ট ৮৬১।
এক ধাপ করে এগিয়েছেন ভারতের রোহিত শর্মা (১৩তম) ও বিরাট কোহলি (১৫তম)। ভারতের বিপক্ষে ভালো পারফরম্যান্সে উন্নতি হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথু ওয়েড, ক্যামেরন গ্রিন ও টিম ডেভিডের।
ইংল্যান্ডের হ্যারি ব্রুকের অগ্রগতি ১১৮ ধাপ। ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে তিনি জায়গা করে নিয়েছেন ২৯তম স্থানে।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে শেখ মেহেদি হাসান। এক ধাপ পিছিয়ে ১৫ নম্বরে আছেন তিনি। এই তালিকায়ও অবনতি সাকিবের। ২ ধাপ নিচে নেমে যৌথভাবে ২০তম স্থানে তিনি।
উন্নতি করতে পারেননি নাসুম আহমেদও। ২ ধাপ পিছিয়ে তিনি এখন ২৭ নম্বরে। ৩৪তম স্থানে মুস্তাফিজুর রহমান।
বড় লাফ দিয়েছেন শরিফুল ইসলাম। আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম ২১ রানে ৩ উইকেট নেওয়া এই পেসার ৭ ধাপ এগিয়ে ৫০তম স্থানে। তাসকিন আহমেদের অবস্থান ৭১তম। ঠিক ১০০ নম্বরে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
যথারীতি এই তালিকায় শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার জশ হেইজেলউড। দুই ও তিনে তাবরাইজ শামসি ও আদিল রশিদ। এক ধাপ এগিয়ে চার ও পাঁচ নম্বরে যথাক্রমে রশিদ খান ও ভানিন্দু হাসারাঙ্গা।
ভারতের আকসার প্যাটেল ও যুজবেন্দ্র চেহেলেরও উন্নতি হয়েছে। ইংল্যান্ডের রিস টপলি, মার্ক উড ও স্যাম কারানও এগিয়েছেন।