কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় আলবার্টা প্রদেশে দাবানলের কারণে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। পুরো পশ্চিমাঞ্চল জুড়েই দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। ইতোমধ্যেই প্রায় ২৫ হাজার মানুষ নিজেদের বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। খবর বিবিসির।
আলবার্টার প্রিমিয়ার ড্যানিয়েল স্মিথ এই পরিস্থিতিকে ‘নজিরবিহীন’ বলে অভিহিত করেছেন। ওই অঞ্চলে শতাধিক ছোট-বড় দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এদিকে এডসন শহরের বাসিন্দাদের অবিলম্বে শহর ছেড়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ওই শহরে ৮ হাজারের বেশি মানুষের বসবাস।
ড্যানিয়েল স্মিথ জানান, দাবানলে ১ লাখ ২২ হাজার হেক্টর এলাকা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। চারদিকে তাপ এবং শুষ্ক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রবল বাতাসের কারণে অনেক স্থানে আগুন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।
দাবানলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্রাদেশিক রাজধানী এডমন্টন থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার (৮৭ মাইল) পশ্চিমের ড্রেটন ভ্যালি এবং শহরের প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার উত্তরের ফক্স লেক। সেখানে ২০টির মতো বাড়ি-ঘর পুড়ে গেছে।
কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় আলবার্টা প্রদেশে দাবানলের কারণে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। পুরো পশ্চিমাঞ্চল জুড়েই দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। ইতোমধ্যেই প্রায় ২৫ হাজার মানুষ নিজেদের বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। খবর বিবিসির।
আলবার্টার প্রিমিয়ার ড্যানিয়েল স্মিথ এই পরিস্থিতিকে ‘নজিরবিহীন’ বলে অভিহিত করেছেন। ওই অঞ্চলে শতাধিক ছোট-বড় দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এদিকে এডসন শহরের বাসিন্দাদের অবিলম্বে শহর ছেড়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ওই শহরে ৮ হাজারের বেশি মানুষের বসবাস।
ড্যানিয়েল স্মিথ জানান, দাবানলে ১ লাখ ২২ হাজার হেক্টর এলাকা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। চারদিকে তাপ এবং শুষ্ক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রবল বাতাসের কারণে অনেক স্থানে আগুন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।
দাবানলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্রাদেশিক রাজধানী এডমন্টন থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার (৮৭ মাইল) পশ্চিমের ড্রেটন ভ্যালি এবং শহরের প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার উত্তরের ফক্স লেক। সেখানে ২০টির মতো বাড়ি-ঘর পুড়ে গেছে।
বিভিন্ন স্থানে অগ্নিনির্বাপক হেলিকপ্টার এবং এয়ার ট্যাঙ্কার মোতায়েন করা হয়েছে এবং ফেডারেল সরকার অটোয়া থেকে সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে। এডমন্টন এক্সপো সেন্টার এক হাজারের বেশি লোকজনকে আশ্রয় দিয়েছে এবং শহরের কিছু স্থানে অস্থায়ী আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আলবার্টা একটি প্রধান তেল উৎপাদনকারী অঞ্চল। তবে দাবানলের কারণে তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সমস্যা হতে পারে এমন কোনো আশঙ্কা এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। কানাডার বিভিন্ন স্থানে তীব্র গরমের সময় প্রায়ই এমন ছোট-বড় দাবানলের ঘটনা ঘটে।
বিভিন্ন স্থানে অগ্নিনির্বাপক হেলিকপ্টার এবং এয়ার ট্যাঙ্কার মোতায়েন করা হয়েছে এবং ফেডারেল সরকার অটোয়া থেকে সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে। এডমন্টন এক্সপো সেন্টার এক হাজারের বেশি লোকজনকে আশ্রয় দিয়েছে এবং শহরের কিছু স্থানে অস্থায়ী আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আলবার্টা একটি প্রধান তেল উৎপাদনকারী অঞ্চল। তবে দাবানলের কারণে তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সমস্যা হতে পারে এমন কোনো আশঙ্কা এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। কানাডার বিভিন্ন স্থানে তীব্র গরমের সময় প্রায়ই এমন ছোট-বড় দাবানলের ঘটনা ঘটে।