পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড, ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের মোট ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। গতকাল বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৮৮৩তম কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়।
ওয়ান ব্যাংকের ৪০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কনভার্টিবল, ফুললি রিডিমেবল ও ফ্লোটিং রেট সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড অনুমোদন করেছে। বন্ডটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও উচ্চসম্পদশালী একক বিনিয়োগকারীদের কাছে ইস্যু করা হবে। এ বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা। বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে ওয়ান ব্যাংক টায়ার-টু মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করবে।
ব্র্যাক ব্যাংকের ৭০০ কোটি টাকার নন-কনভার্টিবল, ফুললি রিডিমেবল, কুপন বিয়ারিং, ফ্লোটিং রেট সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড অনুমোদন করেছে। বন্ডটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও উচ্চসম্পদশালী একক বিনিয়োগকারীদের কাছে ইস্যু করা হবে। এ বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা। এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে ব্র্যাক ব্যাংক টায়ার-টু মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করবে।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার নন-কনভার্টিবল, ফুললি রিডিমেবল ও আনসিকিউরড ফোর্থ সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড অনুমোদন করেছে। বন্ডটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও উচ্চসম্পদশালী একক বিনিয়োগকারীদের কাছে ইস্যু করা হবে। এ বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১ কোটি টাকা। বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে ব্যাংকটি টায়ার-টু মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করবে।
বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে গ্রিন ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এছাড়া বন্ডটি অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে তালিকাভুক্ত হবে।
বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এছাড়া বন্ডটি অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে তালিকাভুক্ত হবে।
এছাড়া এদিন বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এছাড়া বন্ডটি অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে তালিকাভুক্ত হবে।