গণভোটে ব্রিটেন যখন নিশ্চিত করেছে থাকছে না ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে, তখন সবচেয়ে বেশি স্পষ্ট হয়েছে এখানে অভিবাসন প্রসঙ্গই ছিলো গুরুত্বপূর্ণ। আর এই ঘটনার পর অনেকেই বিষয়টির মিল খুঁজতে চেষ্টা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও। তারা বলছেন, একই ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে আমেরিকানরাও। ফলে সেখানে অবাধ অভিবাসনবিরোধী ডনাল্ড ট্রাম্পের জয় এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘ডনাল্ড জে ট্রাম্পই যে হতে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট, ব্রেক্সিটই তার প্রমাণ।
গণভোটের সিদ্ধান্তের পর উচ্ছ্বাস দেখিয়েছেন ট্রাম্প নিজেই। বলেছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ট্রাম্প প্রশাসন মুক্ত ও স্বাধীন ব্রিটেনের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করবে। দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও গভীর হবে।
এদিকে শুক্রবারই স্কটল্যান্ড সফর করছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। এই সফর তার জন্য অনেকটা উষ্ণ নাও হতে পারে কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে থাকার পক্ষেই ছিলেন স্কটিশরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্প জিততে পারবে না এই বলে আর হাত গুটিয়ে থাকা হবে বিপজ্জনক।
অভিভাসন বিরোধীতারই ফল এই ইইউ বিচ্ছেদ, জোর দিয়ে বলেন তারা।
অনেকে এও বলছেন, এতে একা চলো নীতির প্রতি ট্রাম্পের যে মনোভাব তাতেই সমর্থন বাড়বে।