সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ফেনী, চাঁদপুর শরীয়তপুর জেলার ৭০ গ্রামে ঈদ উদযাপন

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ফেনী, চাঁদপুর শরীয়তপুর জেলার ৭০ গ্রামে ঈদ উদযাপন। দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে  বুধবার ঈদুল আজহা পালনের কথা থাকলেও, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে আজই ঈদ উদযাপন করেছেন ফেনী, চাঁদপুর ও শরীয়তপুরের মোট প্রায় ৭০টি গ্রামের বাসিন্দারা।

আজ মঙ্গলবার সকালে এসব গ্রামের বিভিন্ন মসজিদ ও ঈদগাহে ঈদের নামাজ শেষ করে পশু কোরবানির মাধ্যমে ঈদ উদযাপন করছেন তারা।

ফেনী

ফেনী সদর উপজেলার ফরহাদ নগর ইউনিয়নের একটি গ্রামে আজ দুটি পৃথক ঈদের জামাত ও পরশুরাম পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডে (কোলাপাড়া) একটি ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

চাঁদপুর

আজ মঙ্গলবার চাঁদপুর জেলার প্রায় অর্ধশত গ্রামের বাসিন্দারা ঈদুল আজহা পালন করছেন। সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত এসব গ্রামের বিভিন্ন মসজিদ ও ঈদগাহে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় এবং নামাজ শেষে পশু কোরবানি হয়।

স্থানীয়রা জানান, ১৯৩১ সাল থেকে হাজীগঞ্জের সাদ্রা গ্রামে মাওলানা ইসহাক একদিন আগে এই রেওয়াজ চালু করেন। পরে, চাঁদপুরের পাঁচ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আগাম ঈদ পালন করা হয়।
শরীয়তপুর

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে শরীয়তপুর জেলায় অন্তত ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ ঈদ-উল-আজহা উদযাপন করেছেন। আজ মঙ্গলবার শরীয়তপুরের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় সুরেশ্বর দরবার শরীফে।

সুরেশ্বর দরবার শরিফের গদিনশিন সৈয়দ শাহ কাসাল নূরী আল সুরেশ্বরী মুঠোফোনে দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, প্রতিবছর তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ-উল-ফিতর ও ঈদ-উল-আজহা উদযাপন করেন।

আরও খবর
আপনার কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published.